মুক্তি আমায় দিলে হে নাথ মোর যে প্রিয়
বাণী
মুক্তি আমায় দিলে হে নাথ মোর যে প্রিয় তারে নিয়ে। আমি কিছু রাখতে নারি দেখ্লে বারে বারে দিয়ে॥ যত্ন আদর পায়নি হেথা স’য়ে গেল শত ব্যথা। তোমার দান সইলো না মোর গেল বুঝি তাই হারিয়ে॥ তোমার প্রিয় এসেছিল অতীত হয়ে আমার দ্বারে, ফিরে গেল অভিমানে বুঝি আমার অনাদরে। যে ছিল নাথ মোর প্রাণাধিক সে যে তোমার বুকের মানিক (প্রভু) এবার সে আর হারাবে না বাঁচ্ল তোমার কাছে গিয়ে॥
মেঘ-বিহীন খর-বৈশাখে
বাণী
মেঘ-বিহীন খর-বৈশাখে তৃষায় কাতর চাতকী ডাকে।। সমাধি-মগ্না উমা তপতী — রৌদ্র যেন তার তেজঃ জ্যোতি, ছায়া মাগে ভীতা ক্লান্তা কপোতী — কপোত-পাখায় শুষ্ক শাখে।। শীর্ণা তপিনী বালুচর জড়ায়ে তীর্থে চলে যেন শ্রান্ত পায়ে। দগ্ধ-ধরণী যুক্ত-পাণি চাহে আষাঢ়ের আশিস বাণী যাপিয়া নির্জলা একদশীর তিথি পিপাসিত আকাশ যাচে কাহাকে।।
নবীর মাঝে রবির সম আমার মোহাম্মদ রসুল
বাণী
নবীর মাঝে রবির সম আমার মোহাম্মদ রসুল। খোদার হবিব দীনের নকিব বিশ্বে নাই যার সমতুল।। পাক আরশের পাশে খোদার গৌরবময় আসন যাঁহার, খোশ-নসীব উম্মত আমি তাঁর (আমি) পেয়েছি অকূলে কূল।। আনিলেন যিনি খোদার সালাম; তাঁর কদমে হাজার সালাম; ফকির দরবেশ জপি' সেই নাম (সবে) ঘর ছেড়ে হলো বাউল।। জানি, উম্মত আমি গুনাহগার হবো তবু পুলসরাত পার; আমার নবী হযরত আমার করো মোনাজাত কবুল।।