নাচে তেওয়াড়ী চৌবেজী দৌবে পাঁড়ে
বাণী
নাচে তেওয়াড়ী চৌবেজী দৌবে পাঁড়ে তালে তালে ভুঁড়ি নাড়ে (হাঁরে)।। নাচে কাবলিওয়ালা আগা হেলায় দাড়ি নাচে ইয়া গোঁফওয়ালা প’রে ঘাঘরি শাড়ি। নাচে পান্ডাজী ধপাস্ ধপাস্ নাচে যুপী বুড়ি থপাস্ থপাস্ ফোঁপরা ঢেঁকিতে যেন চাল কাঁড়ে।। নাচে তাড়তা হিড়িম্বে শূর্পণখা নাচে উচ্চিংড়ে আরশোলা গুবরে পোকা নাচে কিক্কড় কাল্লু গামা, নাচিছে ধুচুনি নাচিছে ধামা নাচিছে ডুয়েট ঘটোৎকচ গোপাল ভাঁড়ে।। নাচে নানা মিঞা হায় হায় ঘুরিয়ে লুঙ্গি নাচে মাদ্রাজি উড়িয়া মগ বার্মিজ ফুঙ্গি তাকিয়ার খোল পরে বল নাচে সায়েবের সাথে মেম পাছে পাছে ঘুরে ঘুরে যেন গরু ধান মাড়ে।।
নাচে নাচে রে মোর কালো মেয়ে নৃত্যকালী
বাণী
নাচে নাচে রে মোর কালো মেয়ে নৃত্যকালী শ্যামা নাচে। নাচ হেরে তার নটরাজও প'ড়ে আছে পায়ের কাছে।। মুক্তকেশী আদুল গায়ে নেচে বেড়ায় চপল পায়ে মা'র চরণে গ্রহতারা নূপুর হয়ে জড়িয়ে আছে।। ছন্দ-সরস্বতী দোলে পুতুল হয়ে মায়ের কোলে রে সৃষ্টি নাচে, নাচে প্রলয় মায়ের আমার পায়ের তলে রে। আকাশ কাঁপে নাচের ঘোরে ঢেউ খেলে যায় সাত সাগরে সেই নাচনের পুলক জাগে ফুল হয়ে রে লতায় গাছে।।
নাই হ'ল মা বসন ভূষণ এই ঈদে আমার
বাণী
নাই হ'ল মা বসন ভূষণ এই ঈদে আমার। আল্লা আমার মাথার মুকুট রসুল গলার হার।। নামাজ রোজার ওড়না শাড়ি, ওতেই আমায় মানায় ভারি, কল্মা আমার কপালে টিপ, নাই তুলনা তার।। হেরা গুহারই হীরার তাবিজ, কোরান বুকে দোলে হাদিস্ ফেকাহ্ বাজুবন্দ্ দেখে পরাণ ভোলে। হাতে সোনার চুড়ি যে মা, হাসান হোসেন মা ফাতেমা, মোর অঙ্গুলিতে অঙ্গুরি, মা নবীর চার ইয়ার।।