
বর্ণানুক্রমে
নোটিশ বোর্ড
জনপ্রিয়
নজরুলগীতির সকল অতিথি ও শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা।
নজরুলগীতির সকল অতিথি ও শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা।
মৃদুল মন্দে মঞ্জুল ছন্দে মরাল মদালস নাচে আনন্দে।। তরঙ্গ হিন্দোলে শতদল দোলে শিশু অরুণে জাগায় অমা-যামিনীর কোলে শুষ্ক কানন ভরে বকুল গন্ধে।। নন্দন-উপহার ধরণীর ক’রে শুভ্র পাখায় শুভ আশিস ঝরে। মিলন, বসন্তের দূত আগমনী কণ্ঠে সুমঙ্গল শঙ্খের ধ্বনি কুহু কেকা গাহে মধুর ছন্দে।।
নাটকঃ ‘সাবিত্রী’
রাগঃ পিলু-খাম্বাজ
তালঃ কাহার্বা
শোন্ ও-সন্ধ্যা-মালতী, বালিকা তপতী বেলা শেষের বাঁশি বাজে, বাজে। শোনো মাধবী চাঁদের মধুর মিনতি উদাস আকাশ মাঝে।। তব মৌন ব্রত ভাঙ্গো কও কথা কও মোর নৃত্য আরতির সঙ্গিনী হও, মাধবী হেনা হের এলো বাহিরে — রসরাজে হেরি’ রাস-নৃত্যের সাজে।। তুমি যার লাগি’ সারাদিন, বিরহ ধ্যান-লীন একাকিনী কুঞ্জে। সুন্দর দাঁড়ায়ে তব দ্বারে আঁধারে মঞ্জরি-দীপ জ্বালো ডাকো তারে, বুকের চন্দন-সুরভি ঢালো — পাতার আঁচলে মুখ ঢেকো না লাজে।।
রাগঃ সন্ধ্যামালতী (নজরুল-সৃষ্ট)
তালঃ সেতারখানি
আজ শেফালির গায়ে হলুদ উলু দেয় পিক পাপিয়া। প্রথম প্রণয়-ভীরু বালা লাজে ওঠে কাঁপিয়া।। বনভূমি বাসর সাজায় ফুলে পাতায় লালে নীলে, ঝরে শিশির আশিস-বারি গগন-ঝারি ছাপিয়া।। বৃষ্টি-ধোওয়া সবুজ পাতার শাড়ি করে ঝলমল, ননদিনী ‘বৌ কথা কও’ ডাকে আড়াল থাকিয়া।। দেখতে এলো দিগ্বালিকা সাদা মেঘের রথে ঐ, শরৎ-শশীর মঙ্গল-দীপ জ্বলে গগন ব্যাপিয়া।। অতীত্ প্রণয়-স্মৃতি স্মরি’ কেঁদে যায় আশিন-হাওয়া, উড়ে বেড়ায় বর সে ভ্রমর কমল-পরাগ মাখিয়া।।
রাগঃ পিলু
তালঃ কাহার্বা
তুমি ভাগিয়াছ ভাগ্লুয়া দলের সাথে। (হায় প্রিয়া!) তুমি যে ভেগেছ ভাগ্লুয়া দলের সাথে। নিয়ে গেছ হায় বাক্সের চাবি দিয়েছ দাদার হাতে।। বোমা না পড়িতে বাপের বাড়িতে ছুট দিলে স্বামীরে ভুলে, আমি পথে ফিরি হায়, কর্পোরেশনের ষাঁড় যেন কলকাতাতে। এখন পথে ফিরি হায়, কর্পোরেশনের ষাঁড় যেন কলকাতাতে।। যখন ভালুক নাচাতে এই স্বামী লয়ে (তখন) ভুলেছিলে বাবা দাদা; (তখন) তোমার বেণীটি আমার টিকি-টি একদিকে ছিল বাঁধা। সে-বেণী খুলিল সে-টিকি ছিঁড়িল ঘরের উনুন নিভিল; আমি আবার প্রেমের হাট বসাব ফিরে এসো হাটখোলাতে।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
জানি জানি প্রিয়, এ জীবনে মিটিবে না সাধ আমি জলের কুমুদিনী ঝরিব জলে তুমি দূর গগনে থাকি’ কাঁদিবে চাঁদ।। আমাদের মাঝে বঁধু বিরহ বাতাস চিরদিন ফেলে যাবে দীরঘ শ্বাস পায় না বুকে কভু পায় না বুকে তবু মুখে মুখে চাঁদ কুমুদীর নামে রটে অপবাদ।। তুমি কত দূরে বঁধু, তবু বুকে এত মধু কেন উথলায়? হাতের কাছে রহো রাতের চাঁদ গো ধরা নাহি যায় তবু ছোঁওয়া নাহি যায়। মরু-তৃষা ল’য়ে কাঁদে শূন্য হিয়া সকলে বলে আমি তোমারি প্রিয়া সেই কলঙ্ক-গৌরব সৌরভ দিল গো মধুর হ’ল মোর বিরহ-বিষাদ।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
অম্বরে মেঘ-মৃদঙ বাজে জলদ-তালে লাগিল মাতন ঝড়ের নাচন ডালে ডালে।। দিগন্তের ঐ দুর্গ-মূলে ধূলি-গৈরিক কেতন দুলে কে দুরন্ত আগল খুলে ঘুম ভাঙালে।। থির সাগরের নীল তরঙ্গে আনন্দেরি সেই নাচনের তালে তালে বাজিল ভেরি। মাভৈঃ মাভৈঃ ডাক শুনি যার পথ ছেড়ে দে রথ এল তাঁর। দুর্দিনে সে বজ্র-শিখার আগুন জ্বালে।।
রাগঃ সিন্ধু
তালঃ তেওড়া
Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.
Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan