বাণী

চ্যল চ্যল চ্যল ন্যওয্যওয়ান চ্যল্।
ফ্যত্‌হেকি হো ফৌজ তুম্
ব্যহর্ কি হো মৌজ তুম্
ব্যখত্‌কে হো অওজ তুম্
		তুম্‌মে হ্যায় জোর ব্যল্।।
চাক হ্যায় শ্যব কি ন্যকাব
ছোড় দো গ্যফল্যত কা খবাব,
নিকলা ওহ লো আফতাব —
		তুম্‌ভি হো গ্যরমে অ্যস্যল।।
ফ্যয়লনে কো বেকরার
সুরতে নূর অ্যওর নার,
জ্যল জ্যলা আফজা পুকার —
		জলমকি ব্যনফ্যর অ্যম্যল।।
চ্যল মচাকে শোর সাফে দুশম্যন কো তোড় ফোড়
উঠ খ্যড়ে হো সুব্ আজাঁ গ্যফিলিয়ত্ কো ছোড়,
হিম্মত না হারানা আযায়ে গ্যর অ্যয্যল।।

বাণী

চল রে কাবার জিয়ারতে, চল নবীজীর দেশ।
দুনিয়াদারির লেবাস খুলে পর রে হাজীর বেশ।।
আওকাতে তোর থাকে যদি - আরফাতের ময়দান,
	চল আরফাতের ময়দান,
এক জামাত হয় যেখানে ভাই নিখিল মুসলমান। 
মুসলিম গৌরব দেখার যদি থাকে তোর খায়েশ।।
যেথায় হজরত হলেন নাজেল মা আমিনার ঘরে
খেলেছেন যার পথে-ঘাটে মক্কার শহরে, 
	চল মক্কার শহরে।
সেই মাঠের ধূলা মাখবি যথা নবী চরাতেন মেষ।।
ক'রে হিজরত কায়েম হলেন মদিনায় হজরত - যে মদিনায় হজরত,
সেই মদিনা দেখবি রে চল, মিটবে রে তোর প্রানের হসরত;
সেথা নবীজীর ঐ রওজাতে তোর আরজি করবি পেশ।। 

বাণী

চম্পা-বনে বেণু বাজে — বাজে বাজে।
কে গো চঞ্চল? এলে মনোহর সাজে —
		কিশোর নাটুয়ার সাজে।।
আঁখি মেলিয়া চাহে মালতীর কলি
ভবন-শিখী নাচে ‘কে গো’ বলি’,
ছড়ায় সমীরণ ফুল-অঞ্জলি —
		তোমার পথ-মাঝে।।
নূপুর শুনি বনে নাচে কুরঙ্গ
মানস-গঙ্গায় জাগে-তরঙ্গ,
সরসীতে কমলিনী থরথর অঙ্গ —
		রক্তিম হ’ল লাজে।।
লুকায় ফুলধনু মেঘের কোলে
রাখিয়া কপোল চাঁদের কপোলে,
		হেরে তরুণ রসরাজে।।

১. মনোহর

বাণী

	চিকন কালো বেদের কুমার কোন্‌ পাহাড়ে যাও?
কোন্‌	বন-হরিণীর পরান নিতে বাঁশরি বাজাও?
	তুমি শিস্‌ দিয়ে গান গাও
	তুমি কুটিল চোখে চাও।।
	তীর-ধনুক নিয়ে সারাবেলা
	ও শিকারি, এ কি খেলা?
শাল গাছেরই ডাল ভাঙিয়া একটু বাতাস খাও।।
কাঁকর-ভরা কাঁটার পথে (আজ) নাই শিকারে গেলে,
অশথ্‌-তলে বাজাও বাঁশি (তোমার) হাতের ধনুক ফেলে’।
	তোমার কালো চোখের কাজল নিয়ে
	ঝিল উঠেছে ঝিল্‌মিলিয়ে, ঝিল্‌মিলিয়ে।
ঐ কমল ঝিলের শাপলা নিয়ে বাঁশিখানি দাও।।

বাণী

চুরি ক’রে এনো গিরি, আমার উমার দুই কুমারে।
দেখ্‌ব তখন ভোলা মেয়ে কেমন ভু’লে থাকতে পারে॥
তার ছেলেরে আনলে হেথা, বুঝবে মেয়ে মায়ের ব্যথা;
(বিনা) সাধনাতে গৌরী তখন, আসবে ছুটে আমার দ্বারে॥
জামাই আমার শিব ভোলানাথ, ডাকিলেই সে আসিবে জানি
চাইবে নাকো আসতে শুধু, তোমার মেয়ে ঐ পাষাণী।
কুমার গণেশ তুমি আমি, শিব পূজিব দিবস যামী;
শৈব হ’লে শিবাণী মোর, রইতে নারে ছেড়ে তারে॥

বাণী

চল জয়যাত্রায় চল বাসন্তী-বাহিনী
চল রচিতে বুকে বুকে নব প্রেম-কাহিনী।।
যথা উদাসীন পুরুষ তপস্যা-মগ্ন
জাগো সেথা সুরত রতি অতি লগ্ন —
যার বাসনা ফুরায় মনে — চলো তার তপোবনে
		চল কামনার কামিনী।।

নাটক : ‘হরপার্বতী’